• বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫, ১১:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ত্যাগী নেতাকর্মীদের অবামূল্যায়ন বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা বিএনপির কমিটির পূর্ণ গঠনের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন ভেড়ামারা অনলাইন প্রেসক্লাবের উদ্যোগে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ কুষ্টিয়া আইনজীবী সমিতির নির্বাচনী প্রচার ক্যাম্পে বহিরাগতরা হামলা বিশ্বম্ভর পুরে ইরা সংস্থার মালালা ফান্ডের মেয়েদের মাধ্যমিক শিক্ষায় আর্থিক সহায়তা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত ভেড়ামারায় বিদ্যুৎ এর তামাকের অফিস ভাংচুর লুটপাট এবং ফসলের ব্যাপক ক্ষতিসাধিত করেছে কতিপয় দুর্বৃত্তর ভেড়ামারায় পূর্ব শত্রুতার জেরে নাসিমের মা স্ত্রীর উপর হামলা! লুটপাট গাড়ি ও মিটার ভাংচুর ভেড়ামারায় জমির উদ্দিন এর বাড়ি ভাংচুর ও লুটপাট ভেড়ামারায় জনপ্রিয় গণমাধ্যম দেশ চ্যানেল এর চতুর্থ বর্ষ পালিত ভেড়ামারায় সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক আয়োজিত অসহায় দুস্থ শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ দিরাইয়ের কুলজ্ঞ গ্রামে কৃষিকাজে বাধাঁ,চাষাবাদের যন্ত্রাংশ ছিনিয়ে নেওয়াসহ হুমকি,থানায় অভিযোগ দায়ের

দৌলতপুরে সরকারি গাছ কাটার ঘটনায় বন বিভাগের কর্মকর্তারা নাকি কিছুই জানেননা

Zakir Hossain Mithun / ৪৬০ Time View
Update : রবিবার, ২২ জানুয়ারী, ২০২৩

দৌলতপুরে সরকারি গাছ কাটার ঘটনায় বন বিভাগের কর্মকর্তারা নাকি কিছুই জানেননা

মোঃ সাজেদুল ফরাজি – কুষ্টিয়া জেলা দৌলতপুর উপজেলার পিয়ারপুর ইউনিয়নের শেরপুর কোদালিয়া গ্রামের রাস্তার পাশে রোপণ করা গাছ কেটে নিয়ে যাচ্ছে দুর্বৃত্তরা। ধারাবাহিক ভাবে প্রায় নয় পিছ বড় বড় গাছ কেটে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। বন বিভাগের কর্মকর্তাদের অভিযোগ করেও কোন প্রতিকার পাইনি এলাকাবাসী। গাছ কাটার তিন দিন পরে এলাকাবাসী গনমাধ্যম কর্মীদের জানান, সেখানে স্থানীয় পত্রিকা দৈনিক সুত্রপাত পত্রিকার দৌলতপুর উপজেলা প্রতিনিধি ১৫ জানুয়ারি রোজ রবিবার সরেজমিনে উপস্থিত হয়ে চুরিকৃত গাছের কিছু অংশ শেরপুর বাজারে অবস্থিত শরিয়তের স’ মিলে দেখতে পাই এবং উক্ত গাছের ডালপালা পায় কোদালিয়া গ্রামের গ্যাদার বাড়ির পাশে। এ ব্যাপারে ১৬ জানুয়ারি দৈনিক সুত্রপাত পত্রিকায় একটি খবর প্রকাশিত হয়। খবর প্রকাশের পরের দিন বন বিভাগের কর্মকর্তা মোঃ গোলাম কবির স’ মিলের মালিক শরিয়তের মাধ্যমে নিজ হেফাজতে ঘটনাস্থল থেকে গাছের কাটা অংশ গুলো তুলে নিয়ে যায়। এ ব্যাপারে এলাকার কোন জনপ্রতিনিধি বা স্থানীয় প্রশাসন কে অবগত করেন নাই বন বিভাগ। প্রতিবেদক এ ব্যাপারে দৌলতপুর উপজেলা বন বিভাগের কর্মকর্তা মোঃ গোলাম কবিরের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করেন। এবং তার কাছে গাছ গুলো তুলে নিয়ে গেলেন কাউকে অবগত না করে সেই গাছ গুলোর জব্দ তালিকা তৈরি করেছেন কিনা, কোন আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন কিনা জিজ্ঞাসা করলে কোন সদুত্তর না দিয়ে তার অফিসার আবু বকর সিদ্দিক এর সাথে যোগাযোগ করতে বলেন। আবু বকর সিদ্দিকীর সাথেও প্রতিবেদক যোগাযোগ করে একই প্রশ্ন করলে তিনি বলেন এখনো কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয় নি , কারা গাছ কেটেছে আমরা কিছুই জানি না তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ব্যবস্থা গ্রহণ করতে এতো ধীর গতি কেন সে ব্যাপারে জানতে চাইলে জনবল কম বলে দায়িত্ব এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন তিনি। দৌলতপুর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে প্রায় সরকারী গাছ কেটে নেওয়া হচ্ছে কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন অজুহাতে দায় এড়িয়ে যাচ্ছেন। বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জেলা প্রশাসকের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

Devoloped By WOOHOSTBD