মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম এর শিক্ষিকা মিলি সরকার এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ পুজা উদযাপন পরিষদ কুষ্টিয়া জেলা শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও জেলা জাসদের সাংগঠনিক সম্পাদক অসিত কুমার সিংহ রায়, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ পুজা উদযাপন পরিষদ ভেড়ামারা উপজেলা শাখার সভাপতি শ্রী অমর চাঁদ কুন্ডু, সহ-সভাপতি মহাদেব কুন্ডু, বাংলাদেশ পুজা উদযাপন পরিষদ ভেড়ামারা উপজেলা শাখার সহ-সভাপতি গোপাল চন্দ্র পন্ডিত, সহসভাপতি মহাদেব কুন্ডু, সহ-সভাপতি অসিম রায়, সহ-সভাপতি গৌতম কুন্ডু, কোষাধ্যক্ষ প্রদীপ সরকার, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক কমল শর্মা, সাংগঠনিক সম্পাদক অর বিন্দু বিশ্বাস, সহ আইন বিষয়ক সম্পাদক বিপুল দেবনাথ, সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক যুথিকা রানী ঘোষ এবং আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আবুল কাশেম হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও সাহার বানু হাসপাতাল এর অধ্যক্ষ ভেড়ামারা অনলাইন প্রেসক্লাবের সভাপতি লায়ন ডাঃ কামরুল ইসলাম মনা।
প্রধান অতিথি অসিত কুমার সিংহ রায় তার বক্তব্য বলেন, ধর্ম নিয়ে কোন ভেদাভেদ নেই, আমরা আমাদের ধর্ম সম্পর্কে সঠিক জানিনা। বাংলাদেশ সরকার আমাদের সন্তানদের কে সঠিকভাবে জানার জন্য সঠিক শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার জন্য, ধর্মীয় জ্ঞান অর্জন এর জন্য মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণ শিক্ষা কার্যক্রম করেছেন। এখানে ১০ বছর থেকে শুরু করে ৩০ বছর পর্যন্ত লেখা পড়ার সুযোগ পাবে, বয়স্করাও শিখতে পারবে।
বাংলাদেশ পুজা উদযাপন পরিষদ ভেড়ামারা উপজেলা শাখার সহ-সভাপতি মহাদেব কুন্ডু বলেন, এই স্কুল প্রতিষ্ঠায় আমাদের সবার ঘর থেকে একটি করে হলেও ছাত্র ছাত্রী সংগ্রহ করতে হবে।
প্রধান অতিথি, শিক্ষিকা এবং ছাত্র ছাত্রীদের সাথে আলোচনা কালে ডাঃ কামরুল ইসলাম মনা সরকার কে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, এই স্কুল প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা সঠিকভাবে গীতা চর্চাসহ ধর্মীয় শিক্ষা পাবে। স্কুল কে বাঁচিয়ে রাখতে হলে সবার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বাড়ি বাড়ি গিয়ে মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণ শিক্ষা কার্যক্রম কেন এটা বুঝাতে হবে এবং ১ টা করে হলে ছাত্র ছাত্রী দিয়ে সহায়তা করতে হবে।
Devoloped By WOOHOSTBD