আবু নাইম শাহ, স্টাফ রিপোটার
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা যদি আমাকে মনোনয়ন প্রদান করেন তাহলে কোটালীপাড়া পৌরসভাকে আধুনিক সুযোগ সুবিধা, দুর্নীতি ও মাদকমুক্ত, সমৃদ্ধ স্মার্ট পৌরসভা গঠন করতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করবো এবং শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে জীবনের শেষ মূহুর্ত পর্যন্ত কাজ করে যাব। বলছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর হোসেন খান।
আজ মঙ্গলবার বিকাল ৪ টায় (৭ ফেব্রুয়ারি) উপজেলা চত্বরে নির্মিত জাতির জনকের স্মৃতি ফলকের সামনে থেকে মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন খান তার সমর্থক নিয়ে গনসংযোগে বের হন।এসময় তিনি পশ্চিম পাড়,মহুয়ার মোড়,ঘাঘর বাজারসহ বিভিন্ন যায়গায় ভোটারদের সাথে কুশল বিনিময় ও পথযাত্রা করেন।
এ সময় পিনঞ্জুরি ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুজ্জামান খান মিলন, উপজেলা আওয়ামী সেচ্ছাসেবক লীগ সিনিয়র সদস্য ও এস এল আর কলেজের সাবেক ভিপি মোঃ কামরুল হাসান শাহ, নাইম শেখ, যুবলীগ নেতা মাসুদ শেখ, আঃ বারেক শাহ্, মনিরুজ্জামান শাহ, সাবেক ইউপি সদস্য কামাল হোসেন শেখ, ইলিয়াস হোসেন তাজ, ইয়ার আলী তাজ, মুক্তিযোদ্ধা নিজাম হোসেন খান, হাবিবুর রহমান শাহ, আলমগীর ফরাজি সহ ভোটার ও এলাকার গণ্যমাণ্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
জাহাঙ্গীর হোসেন খান বলেন, ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা সংগ্রামে হেমায়েত বাহিনীতে কমান্ডার লুৎফর রহমানের নেতৃত্বে অংশ গ্রহণকারী কুরপালা গ্রামে যুদ্ধে সহযোদ্ধা সিরাজুল খানকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করি।যুদ্ধ চলাকালীন মুক্তিযোদ্ধাদের বিভিন্ন সংবাদ আদান প্রদান করি। এছাড়া ১৯৭৯ সালে চরম দুঃসময় রাজৈর,কোটালীপাড়া সংসদীয় আসনে ফনিভূষন মজুমদারের নৌকা প্রতীকের নির্বাচনে সক্রিয় অংশগ্রহণ করি। ওয়ান ইলেভেনের সময় জননেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের প্রতিবাদ মিছিলে পুলিশি হামলায় আহত হই ও কারা বরন করি।আমি ১৯৭১ পরবর্তী আওয়ামী লীগের প্রত্যেকটি আন্দোলন সংগ্রামে অংশগ্রহণ করি। আমি কোটালীপাড়ায় আওয়ামী লীগের সমস্ত রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অগ্রণী ভূমিকা পালন করি। আমি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের সৈনিক হিসেবে কোটালীপাড়া পৌরসভায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আমাকে মনোনয়ন দেয় তাহলে কোটালীপাড়া পৌরসভাকে দুর্নীতিমুক্ত পৌরসভা গড়ে তুলব।
উল্লেখ্য ২০শে মার্চ কোটালীপাড়া পৌরসভার ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এবার ভোট হবে ইভিএম এর মাধ্যমে।
Devoloped By WOOHOSTBD