১৯ অক্টোবর,চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুণ্ড উপজেলায় ফকিরহাট এলাকার অবস্থিত ৭ জন দাতা যথাক্রমে ১।মোঃ আবুল কালাম আজাদ পিতা মৃত কোরবান আলী সাড়ে১৩ শতক২। মোঃ মিজানুল হক পিতা মৃত আমিন উল্লাহ ৯শতক৩।মোঃ ফছিউল আলম ভূঁইয়া পিতা মৃত আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া ৭শতক ৪।সরোয়ারুল আলম গং পিতা মৃত ডাঃ নুরুল ইসলাম (৫।সামছুল ইসলাম ৬। রুহুল আমিন ও৭।জহুরুল ইসলাম) ১৮শতক মোট সাড়ে ৪৭শতক জমি ৭ দাতাদের দান কৃত জমির উপর বিগত ১৯৯৫ সালের ১জানুয়ারী সাদেক মোস্তান(রঃ)জুনিয়র হাই স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয়।পরবর্তীতে স্কুল টি ২০১১ সালের ১ জানুয়ারীতে মাধ্যমিকে উন্নিত হয়।গত ৫ আগষ্টের পরে তৎকালীন পরিচালনা কমিটি বাতিল হয়ে যায়।পরবর্তীতে এডহক কমিটি গঠনের মাধ্যমে স্কুল পরিচালিত হয়ে আসছে।যার মেয়াদ আগামী ৩১ ডিসেম্বর শেষ হবে।ইতিমধ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক স্কুল ভিক্তিক তফশিল ঘোষণা করা হয়েছে। উপজেলার অন্যান্য স্কুল গুলিতে ম্যানেজিং কমিটি নির্বাচনের কাজ প্রক্রিয়া মতো এগুলেও কিন্তু ব্যতিক্রম পরিলক্ষিত হয়েছে সীতাকুণ্ড উপজেলার ফকিরহাট এলাকায় অবস্থিত সাদেক মোস্তান( রঃ)উচ্চ বিদ্যালয় এ। নির্বাচনী তফশিল স্কুলের নোটিশ বোর্ডে টাঙ্গানো হলেও সকল শ্রেণিতে পাঠ করে শুনানো হয় নাই।ফলে ম্যাসেজ টা অভিভাবক মহলে না আসায় অভিভাবক মহল স্কুল পরিচালনা কমিটির নির্বাচন বিষয়ে জানে না।পরে জানতে পেরে অনেক অভিভাবক মনোনয়ন ফরম নেওয়ার জন্য স্কুলে গেলে ফাইনাল হয়ে গেছে বলে তাদের ফরম না দিয়ে ফেরত দেওয়া হয়েছে।মনোনয়ন ফরম না পাওয়া কোরবান আলী নামে একজন ক্ষুদ্ধ অভিভাবক জানান,আামার ছেলে ও ভাতিজা এ স্কুলে পড়ে আমি মনোনয়ন ফরম নিতে গিয়েছিলাম ফাইনাল হয়ে গেছে বলে আমার সাথে খারাপ ব্যবহার করে ফিরিয়ে দিয়েছে।তিনি আরো বলেন আমি জানত পেরেছি প্রধান শিক্ষক সহ আওয়ামী দোসর কয়েক জন শিক্ষক মিলে তাদের পছন্দের লোক মনোনীত করেছে। এছাড়াও মাজার পূজারী মাইজভান্ডার শরিফ এর অনুসারী আওয়ামী দোসর আবুল বশর নামে একজন শিক্ষক কে নিয়ে অভিভাবক ও সচেতন মহলে ব্যাপক গুঞ্জন চলছে।যে কিনা মাইজভান্ডার শরিফ এর নামে স্কুলে বৃত্তির আয়োজন করে কোমলমতি ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে ভান্ডার শরিফের তকমা দিয়ে ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছেন।এ ব্যাপারে সচেতন মহলের পক্ষে উপজেলের ৪নং মুরাদপুর ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামী আামীর মোঃ শহিদুল ইসলাম,জামায়াতের ওয়ার্ড সভাপতি মোঃআবুল কালাম আজাদ ও জনতর অনলাইনের মোঃআওরঙ্গজেব ভূঁইয়া (রাজু) ঊল্লেখিত বিষয় গুলি নিয়ে প্রধান শিক্ষকের মুখোমুখি হলে তিনি অকপটে স্বীকার করে নেন এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন বলে জানান।এ সময় উপস্থিত ছিলেন,শিক্ষক মোহাম্মদ রিয়াদ,শিক্ষক মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন।এ ব্যাপারে অভিভাবক ও সচেতন মহল,স্কুল পরিচালনা কমিটি তে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দাতা সদস্যদের অন্তর্ভুক্ত ও ৫ জন অভিভাবক সদস্য সঠিক ভাবে নির্বাচিত করা ও আবুল বশর নামে শিক্ষকের বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের আশু দৃষ্টি কামনা করছেন।
Devoloped By WOOHOSTBD