উপানুষ্ঠানিক প্রাথমিক শিক্ষা ব্যুরোর পরিচালনায় মেহেরপুর সদর উপজেলা আমঝুপী মানব উন্নয়ন কেন্দ্র (মউক)কের আওতায় ঝরে পড়া শিশুদের নিয়ে ২১০ টি উপানুষ্ঠানিক প্রাথমিক বিদ্যালয় কাজ করছে,
কিন্তু মেহেরপুর সদর উপজেলা হিজুলী উপানুষ্ঠানিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পরিদর্শনে গিয়ে দেখা গেছে এখানে একজনো ছাত্র ছাত্রী ঝরে পড়া নাই, হিজুলী উপানুষ্ঠানিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষিকা জেসমিন আক্তার জানালেন বিভিন্ন স্কুল ও মাদ্রাসা থেকে ধরে আনা ৩০ জন ছাত্র ছাত্রী নামের তালিকা দেখালেন, এবং আরো জানান যে ৩০ জন ছাত্র ছাত্রীদের মাসিক ভাতা হিসেবে ১২০ টাকা করে প্রতি ছাত্র ছাত্রীদের দেবার কথা থাকলেউ এক বছর ৩০ জন ছাত্র ছাত্রী মধ্যে মাত্র দুই জন টাকা পেয়েছেন,১.জামিলা পিতাঃকহিদুর,২.হাদিয়া পিতাঃহাসেম, বাকি ২৮ জন ছাত্র ছাত্রীর মোবাইলে ভুয়া মেসেজ দিয়ে বলা হয়েছে আপনার নগদ একাউন্টে টাকা জমা করা হলো, কিন্তু একাউন্ট চেক করে দেখা যায় একাউন্টে কোনো টাকা নাই, এই বিষয়ে মানব উন্নয়ন কেন্দ্র নির্বাহী পরিচালক আসাদুজ্জামান সেলিম কে বিষয়টি জানালে আসাদুজ্জামান সেলিম কোনো উত্তর দেননি, এই বিষয়ে আরো উপানুষ্ঠানিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জেলা ম্যানেজার সাদ আহমেদ কে জানালেও তিনি সাক্ষাতে কথা বলতে চেয়েছিলেন কিন্তু তিনিও কনো সাক্ষাৎ করেননি।
একজন ছাত্র প্রতি বছর ১৪৪০/=টাকা পাবে,
২১০ টি উপানুষ্ঠানিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৩০ জন ছাত্র ছাত্রী হিসেবে প্রায় ৬৩০০ জন ছাত্র ছাত্রী আছে,৬৩০০ জন ছাত্র ছাত্রীর প্রায় ভাতা হিসেবে =৯০৭২০০০/= টাকা মানব উন্নয়ন কেন্দ্র (মউক) আটকে রেখেছে বলে মনে করি।
Devoloped By WOOHOSTBD