• রবিবার, ২২ জুন ২০২৫, ০৯:০২ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
আপামর সকল শ্রেণি পেশার মানুষের জন্য আমার সেবার দরজা ২৪ ঘন্টা খোলা — ওসি আব্দুর রব তালুকদার ভ্যানচালক ছদ্মবেশে হত্যা মামলার প্রধান আসামীকে আটক করলেন দৌলতপুর থানা পুলিশ  ভেড়ামারা মহিলা সরকারি কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা ও দোয়া মাহফিল তাহিরপুর সীমান্তে টাস্কফোর্সের অভিযানে ভারতীয় পণ্য জব্দ ভেড়ামারায় আন্তর্জাতিক যোগ দিবস পালন শরীর, মন এবং আত্মা কে সুস্থ রাখতে হলে যোগ ব্যায়ামের বিকল্প নেই ………ইঞ্জিনিয়ার আলহাজ¦ আশরাফুল ইসলাম নওগাঁয় ইউনিয়ন ছাত্রদলের উদ্যোগে লিফলেট বিতরণ নওগাঁয় দিনব্যাপী আম মেলা ও উদ্যোক্তা সম্মেলন জেলা বিএনপির আহবায়ক গোলজার হোসেনের সহধর্মনী সোহাগী বুধইল মাদ্রাসার সভাপতি নির্বাচিত রাজৈরে ইশিবপুর ইউনিয়ন বিএনপির কমিটি গঠণ নিয়ে সংঘর্ষ নাফ নদীতে জেলে ছদ্মবেশে ইয়াবাসহ মিয়ানমার নাগরিক আটক ২

দৌলতপুরের আমদহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে  দুই পদে বেতন উত্তোলনের  অভিযোগ   শিক্ষা অফিসার বললেন এমন কোন সুযোগ নাই 

Muntu Rahman / ১৪২ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৪

 দৌলতপুর প্রতিনিধি 

কুষ্টিয়া দৌলতপুর উপজেলার পিয়ারপুর ইউনিয়নের আমদহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুস সাত্তার  এর বিরুদ্ধে, প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান  শিক্ষক  দুই পদে বেতন উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে।

এ দিকে এলাকাবাসী সহ সুশীল সমাজে দাবি অভিযোগ যখন উঠেছে  বিষয়টি সঠিক ভাবে তদন্ত হোক।

এ বিষয়ে অনুসন্ধানে গেলে প্রধান শিক্ষক আব্দুস সাত্তার  বলেন,  আমদহ মাধ্যমিক বিদ্যালয় ১৯৮৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ২০০১ সালে এম পিও ভুক্ত হয়।  বর্তমানে ১৭ জন শিক্ষক কর্মচারী ও ৩ শতজন ছাত্র ছাত্রী নিয়ে বিদ্যালয়টি পরিচালিত হচ্ছে। আমি এই বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাকালীন শিক্ষক হিসাবে কর্মরত আছি।বিধি অনুযায়ী আমি ২০১৭ সালে  সহকারী প্রধান শিক্ষক নির্বাচিত হই। পরে ২০২৩ সালে আহমদ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের পদটি শূন্য হলে। বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদ বিধি অনুযায়ী  প্রধান শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি  দেন। আমি নিয়োগ প্রাপ্ত হই। নিয়োগ প্রাপ্ত হওয়ার পরে আমি প্রধান শিক্ষকের বেতন পাচ্ছি। কারন বেতন হয় ব্যাংকের মাধ্যমে। এক জন শিক্ষকের নামে দুই শিক্ষকের বেতন হওয়া বা উত্তোলনের কোন সুযোগ নাই।  আপনার বিরুদ্ধে উঠা অভিযোগ কি এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন আমার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।

সিনিয়র শিক্ষক রজিনা আক্তার বলেন, অনুমানিক  ৭ থেকে ৮ মাস হলো আহমদ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষকের পদটি শূন্য আছে সেটা আমরা জানি।

এ বিষয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সফিউল ইসলাম বলেন, ধরে নেন  আমদহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ২০২৪ সালের জানুয়ারী মাসে প্রধান শিক্ষক হিসাবে যোগদান করলেও প্রধান শিক্ষকের বেতন শুরু হয়েছে অনুমানিক মে মাসে। জানুয়ারী থেকে মে মাস পর্যন্ত সে সহকারী প্রধান শিক্ষকের বেতন সে পেয়েছে। পরে প্রধান শিক্ষকের বেতন হলে সহকারী প্রধান শিক্ষকের বেতন বন্ধ হয়ে গেছে কারন একই ইনডেক্স নাম্বারে দুই টা বেতন হওয়ার কোন সুযোগ নাই। তার পরেও অভিযোগ যখন উঠেছে  আমরা বিষয়টা তদন্ত করে দেখবো।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

Devoloped By WOOHOSTBD