• শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ০৫:০০ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
ভেড়ামারায় নদী ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পানি উন্নয়ন বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে সাথে নিয়ে পরিদর্শন করলেন এমপি কামারুল আরেফিন দৌলতপুরে জমির ভাগ না দিয়ে অন্যের কাছে লিজ দেওয়ার অভিযোগ  দুই বাংলায় যোগ এবং অ্যাকিউপ্রেসার এর জগতে অপর্ণা মিত্র ও ডাঃ মনা’র অবদান অনস্বীকার্য দ্বিতীয় UYSF ইন্ডিয়া ন্যাশনাল ইয়োগা স্পোর্টস চ্যাম্পিয়নশিপ মঞ্চে জ্বলে উঠলো স্বস্তিক অষ্টাঙ্গ একাডেমি নক্ষত্ররা কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন এর ৭৭তম জন্মদিন উদযাপন করলো ” জাতীয় নারী সাহিত্য পরিষদ” যুব জমিয়ত বাংলাদেশ সুনামগঞ্জ জেলা শাখার ৪১ বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন পাবনায় জামায়াতের সেলাই মেশিন বিতরণ নড়াইলে মোটরসাইকেল-ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষে স্কুলছাত্র নিহত ঈদুল আযহা উপলক্ষে রায়পুরাতে ভিজিএফ’র চাল বিতরণ…. শিক্ষা কর্মকাণ্ডে প্রশংসিত,রাজশাহী অঞ্চলের উপপরিচালক মাউসির (ডিডি)ডাঃশরমিন ফেরদৌস চৌধুরী।

ভেড়ামারায় মাদক চুরি ছিনতাই ডাকাতি বেড়েই চলেছে! সিসি ক্যামেরা থেকে লাভ কি জনমনে প্রশ্ন?

Zakir Hossain Mithun / ২৯৬ Time View
Update : রবিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩

ভেড়ামারায় মাদক চুরি ছিনতাই ডাকাতি বেড়েই চলেছে! সিসি ক্যামেরা থেকে লাভ কি জনমনে প্রশ্ন?

ভেড়ামারায় দিন দিন মাদক, চুরি, ছিনতাই, ডাকাতির ঘটনা বেড়েই চলেছে। দিনে দুপুরে চুরি হচ্ছে কিন্তু চোর ধরাছোঁয়ার বাইরে। সিসি ক্যামেরার ব্যর্থতা নাকি পুলিশ প্রশাসন, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এবং জনপ্রতিনিধিদের উদাসীনতা এ নিয়ে জনমনে প্রশ্ন সৃষ্টি হয়েছে। পুরো ভেড়ামারা জুড়ে চুরির ঘটনা ঘটেই চলেছে। ঘুম থেকে উঠলেই কানে আসে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই ইত্যাদি। ভেড়ামারা পৌর শহর এবং চাঁদগ্রাম ইউনিয়ন পুরো সিসি ক্যামেরা দ্বারা ঘেরা। এছাড়াও অনেক ইউনিয়ন ( আংশিক ব্যক্তিগত সিসি) এত সিসি ক্যামেরায় ঘেরা থাকার পরও চুরি, ছিনতাই বেড়েই চলেছে। সিসি ক্যামেরায় চোরদের দেখা যাওয়ার পরও তাদের সঠিকভাবে চেনা দায় বা যথাযথ কর্তৃপক্ষ তাদের কে সনাক্ত বা ধরতে ব্যর্থতার পরিচয় প্রকাশ করেছেন বলে জানিয়েছেন অনেক ভুক্তভোগীরা। জনমনে প্রশ্ন তাহলে লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যয় করে সিসি ক্যামেরা লাগিয়ে লাভ কি হলো? একাধিক বাড়িতে চুরি ডাকাতির মত ঘটনা ঘটলেও এখন পর্যন্ত কোন ট্রেস না পাওয়া হতাশা প্রকাশ করেছেন ভুক্তভোগীরা। হালিমা বেগম একাডেমি শিক্ষক শাহাজামাল বলেন দিনে দুপুরে আমার বাসার আলমারি ভেঙে টাকা গহনা চুরি হলো থানায় লিখিত অভিযোগ করার পরও আদৌ কোন সন্ধান পাওয়া গেলো না। ভেড়ামারা সরকারি কলেজ থেকে শুরু করে ভেড়ামারার সর্বত্র চুরি ছিনতাই মাদক বৃদ্ধি পেলেও তাদেরকে ধরার তেমন কোন উদ্যোগ চোখে পড়েনি। সিসি ক্যামেরায় চোর কে দেখা গেলেও তাদের কে চিহ্নিত করা বা তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্হা গ্রহণ করা বা তাদের বিরুদ্ধে ফলপ্রসূ তেমন তৎপর এর নমুনা এখনো আমরা পাইনি। শহরের অসংখ্য জায়গায় প্রকাশ্য মাদক বিক্রি হলেও তাদের বিরুদ্ধে কোন জোরালো পদক্ষেপ এর দৃষ্টান্ত নেই বলে জনমনে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, জনপ্রতিনিধি এবং পুলিশ প্রশাসন সক্রিয় হলে এই চুরি ছিনতাই মাদক ডাকাতির মত ঘটনা নির্মূল করা সম্ভব বলে সচেতন মহলের দাবী।
এলাকার মানুষের শান্তির রক্ষায় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, জনপ্রতিনিধি এবং পুলিশ প্রশাসন সক্রিয় ভূমিকা গ্রহণ করার জন্য আহবান জানিয়েছেন ভেড়ামারা বাসী।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

Devoloped By WOOHOSTBD