• সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:০৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
চট্টগ্রামে ক্যাব বিভাগীয় ভোক্তা অধিকার সম্মেলনে বক্তারা।। সীতাকুণ্ডে অগ্নিকান্ডে৬ বসতঘর পুড়ে ছাই জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ও শহীদদের স্মরণে দোয়া ও আলোচনাসভা অনুষ্টিত লক্ষীপুর জেলা ডিবি পুলিশের এসআই আশরাফুলের বিরুদ্ধে একাধিক অনিয়মের অভিযোগ নেলসন ম্যান্ডেলা শান্তি পুরস্কার ২০২৪ পেলেন সুনামগঞ্জের রাকিব আলী সীতাকুণ্ডে সড়ক দূর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহীর মর্মান্তিক মৃত্যু  দৈনিক হালচাল পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে নিয়োগ পেলেন সাইফুল ইসলাম মধ্যনগরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে দুই ব্যাবসায়ীকে জরিমানা ফ্রান্সে নানা আয়োজনে উদ্বোধন হলো বাংলা ম্যারেজ ব্যারো তাহিরপুরে নানা আয়োজনে প্রতিবন্ধী দিবস পালিত

ভেড়ামারায় পানির সংকটে জনভোগান্তি চরমে! সংশ্লিষ্ট দপ্তরসহ এমপি মহোদয় ও সমাজের বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহবান

Muntu Rahman / ৫৬ Time View
Update : শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৪

ভেড়ামারা  প্রতিনিধি – কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় টিউবওয়েলে উঠছে না পানি! ফলে জন ভোগান্তি চরমে।

জিকে ক্যানেলে পানি না থাকায় ক্যানেলের আশপাশের সব টিউবওয়েল এ একই অবস্থা। অপরদিকে বাসা বাড়ি গুলোতেও মটর চললেও পানি উঠছেনা। জিকে ক্যানেলে পানি না থাকায় কৃষকরাও নানাবিধ সমস্যার মধ্যে আছে বলে জানিয়েছেন বেশকিছু ভুক্তভোগী কৃষক।

এ বিষয়ে ভেড়ামারা অনলাইন প্রেসক্লাবের সভাপতি ডাঃ কামরুল ইসলাম মনা বলেন, পানির হাহাকার থেকে এলাকাবাসীকে বাঁচাতে গুরুত্বপূর্ণ কিছু পয়েন্ট এ দ্রুত সাবমারসিবল পাম্প বা বিকল্প কিছু বসানোর জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরসহ ভেড়ামারা মিরপুর আসনের মাননীয় এমপি আলহাজ্ব কামারুল আরেফিন মহোদয় এবং সমাজের বিত্তবানদের কে এগিয়ে আসার অনুরোধ এবং জোর দাবী জানান।

তিনি আরো বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবে ভেড়ামারায় ক্রমেই নিচে নামছে সুপেয় পানির স্তর। টিউবওয়েল এ পানি না উঠায় পানির জন্য হাহাকার পড়ে গেছে। ফলে মহল্লা মহল্লায়, বাসস্ট্যান্ড, রেলওয়ে প্লাটফর্ম, শহর এবং গ্রামের জনবহুল কিছু গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় সাবমারসিবল পাম্প বা বিকল্প কিছু বসানোর ব্যবস্হা করলে এলাকার মানুষ পানির কষ্ট থেকে কিছু টা হলেও রেহায় পেতো।
সব কষ্ট সহ্য করা যায় কিন্তু এই গরমে পানির কষ্ট সহ্য করা যায় না।

ভেড়ামারা উপজেলার পৌরসভা সহ ৬ টা ইউনিয়ন এর একই চিত্র। যত্রতত্র পুকুর, নালা,খাল-বিল ভরাট, অনাবৃষ্টি ও বাড়তি তাপমাত্রা এ ভোগান্তির কারণ ছাড়াও ভূ-গর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে মনে করছেন জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী।

ভূ-পৃষ্ঠীয় পানি বা সারফেস ওয়াটারের ব্যবস্থা করা সম্ভব না হলে আগামীতে এ সংকট আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করেন।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, অপরিকল্পিতভাবে শ্যালো মেশিন দিয়ে পানি তোলা এবং যত্রতত্র পুকুর-খাল-বিল ভরাটের কারণে এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। সামনে বৃষ্টিপাত না হলে পরিস্থিতির আরও অবনতি হবে।

প্রায় আজ ২ মাস পানির জন্য মানুষের মধ্যে হাহাকার দেখা দিলেও এবিষয়ে চোখে পড়ার মত সংশ্লিষ্ট দপ্তরের নেই উল্লেখ যোগ্য কোন ভূমিকা। এমনকি জনভোগান্তি মানুষের পাশেও পাওয়া যায় নি তাদের কে। এজন্য ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ভুক্তভোগীরা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

Devoloped By WOOHOSTBD