• সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫, ০১:২৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
কুষ্টিয়া আইনজীবী সমিতির নির্বাচনী প্রচার ক্যাম্পে বহিরাগতরা হামলা বিশ্বম্ভর পুরে ইরা সংস্থার মালালা ফান্ডের মেয়েদের মাধ্যমিক শিক্ষায় আর্থিক সহায়তা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত ভেড়ামারায় বিদ্যুৎ এর তামাকের অফিস ভাংচুর লুটপাট এবং ফসলের ব্যাপক ক্ষতিসাধিত করেছে কতিপয় দুর্বৃত্তর ভেড়ামারায় পূর্ব শত্রুতার জেরে নাসিমের মা স্ত্রীর উপর হামলা! লুটপাট গাড়ি ও মিটার ভাংচুর ভেড়ামারায় জমির উদ্দিন এর বাড়ি ভাংচুর ও লুটপাট ভেড়ামারায় জনপ্রিয় গণমাধ্যম দেশ চ্যানেল এর চতুর্থ বর্ষ পালিত ভেড়ামারায় সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক আয়োজিত অসহায় দুস্থ শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ দিরাইয়ের কুলজ্ঞ গ্রামে কৃষিকাজে বাধাঁ,চাষাবাদের যন্ত্রাংশ ছিনিয়ে নেওয়াসহ হুমকি,থানায় অভিযোগ দায়ের জগন্নাথপুর প্রেসক্লাবের ১৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন সর্বস্তরে অন্তত সাইনবোর্ডের ভাষা বাংলা লেখা বাধ্যতামূলক করা হোক — ডাঃ কামরুল ইসলাম মনা

নান্দাইলে নিরীহ কৃষকের জমির আধাপাকা ধান কেটে নিল প্রতিপক্ষ

Muntu Rahman / ১৯৬ Time View
Update : বুধবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৩

নান্দাইলে নিরীহ কৃষকের জমির
আধাপাকা ধান কেটে নিল প্রতিপক্ষ ॥
[ বাধা দেওয়ায় বাড়িঘরে হামলা ভাংচুর ]

মোঃ শহিদুল ইসলাম পিয়ারুল-স্টাফরিপোর্টার ঃ ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার জাহাঙ্গীরপুর ইউনিয়নের উত্তর তারাপাশা গ্রামের নিরীহ কৃষক শহিদুল আকন্দের ৩৮ শতাংশ জমির আধাপাকা ধান কেটে নিল প্রতিপক্ষের লোকজন। পাশাপাশি কৃষকের বাড়িঘর ভাংচুর ও কলাবাগ কুপিয়ে তছনছ করে। মঙ্গলবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে একই গ্রামের প্রতিপক্ষ কাছুম আলী আকন্দের পুত্র রুবেল মিয়া, কিরণ, রাসেল মিয়া, নজরুল ইসলাম ও ইসলাম মিয়ার পুত্র শেখ ফরিদ কৃষক শহিদুল আকন্দের ফসলি জমিতে অনাধিকার প্রবেশ করে আধাপাকা ধান কেটে নিয়ে যায়। এ খবর পেয়ে শহিদুল আকন্দ তাদেরকে বাধা দেওয়ায় কৃষকের কলাবাগ তছনছ সহ বাড়িঘরে হামলা চালায় ও কৃষককে হত্যার হুমকি দেয়। এরই মধ্যে প্রতিপক্ষরা ৩৮ শতাংশ জমির প্রায় ২০ শতাংশের পাকা ধান কেটে নিয়ে যায়। এ বিষয়ে নিরীহ কৃষক শহিদুল আকন্দ বাদী হয়ে নান্দাইল মডেল থানায় উল্লেখিত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। শহিদুল আকন্দ বলেন, পৈত্রিক সূত্রে আমার দখলীয় জমিতে জোরপূর্বকভাবে কাছুম আলীর পুত্ররা দখলে নেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এতে বাধা দিলেই আমার বাড়ি ঘরে হামলা চালিয়ে আমাদের মারধর সহ বাড়িঘর ভাংচুর করে। এদের ভয়ে এলাকার কেউ মুখ খুলতে চায় না। এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন মন্ডল বলেন, নিরীহ কৃষকের বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার সালিশ দরবারও হয়েছে। তবে প্রতিপক্ষ কাছুম আলীগংরা সালিশ দরবার মানে না। নান্দাইল মডেল থানার ডিউটি অফিসার মো. আব্দুল কাদির জানান, এ বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। সরজমিন তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। অপরদিকে অভিযুক্ত কাছুম আলীর পুত্র রাসেল ও রুবেল মিয়ার কাছে বিষয়টি জানতে চাইলে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে বলেন, এটা আপনারা বুঝবেন না। আপনেরা সাংবাদিক, যা পারেন তাই করেন।
ছবি-সংযুক্ত


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

Devoloped By WOOHOSTBD