ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করার পক্ষে যারা মত দেন তারা
আসলে তলে তলে মৌলবীদী সংগঠন পরিচালনার পক্ষেই অবস্থান করেন।বিশ্ববিদ্যালয় হল সেই প্রতিষ্ঠান যেখানে শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদানের সাথে রাষ্ট্রের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার গুরুভার বহন করে।সেখানে যদি দেশের মূল কাঠামো ,অধিকার ,ইতিহাস ও স্বাধীনতা,ও মহান মুক্তিযুদ্ধের গৌরবগাথা আখ্যান আলোচনা না করা যায় তবে তো সেখানকার শিক্ষার্থীরা জাতিস্বত্তা থেকেই দুরে চলে যাবে।তাদের মধ্যে দেশপ্রেম জাগ্রত হবে না। শুধু জঙ্গীবাদী মানুষিকতাকেই প্রশ্রয় দেয়া হবে। আর ছাত্ররাজনীতি বন্ধের নামে মূলত আপনারা ছাত্রলীগের রাজনীতিই বন্ধের কথা বলতে চান আর এটাই আপনাদের দূরভিসন্ধি,স্বাধীন স্বার্ভভৌম রাষ্ট্রে যদি কোন ছাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের মত জ্ঞানার্জনের উন্মুক্ত ক্ষেত্রে এসে প্রত্যক্ষ প্রগতিশীল রাজনীতির চর্চা করতে চায় এবং সে বাধাপ্রাপ্ত হয় তবে সেটা তার নাগরিক মৌলিক অধিকার খর্ব বলে মনে করি। বুয়েট ও দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়েই প্রগতিশীল ছাত্ররাজনীতি চর্চা হোক। অখিল বৈদ্য শ্রেয়
সুনামগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগ।#আমির হোসেন, স্টাফ রিপোর্টার::
Devoloped By WOOHOSTBD