• বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ০৮:৫৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
নওগাঁয় বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের আন্তঃ জেলা বৈঠক অনুষ্ঠিত দাঙ্গাবাজদের রোষানলে কলিয়ারকাপনের সম্ভ্রান্ত পরিবার পাঁচটি সাংবাদিক সংগঠনের সমন্বয়ে নওগাঁ জেলা প্রেস ক্লাবের আহ্বায়ক কমিটি গঠন কপিলমুনি আর্ট একাডেমি পরিদর্শন করেন বিশিষ্ট সমাজ সেবক জনাব সফিউল ইসলাম বাদাঘাট বাজার বণিক সমিতির নির্বাচন সভাপতি নজরুল শিকদার সাধারণ সম্পাদক হারুন আর রশিদ বিজয়ী ডাঃ মনা ইয়োগা ওয়ার্ল্ড আয়োজিত শীতবস্ত্র বিতরণ বিশ্বম্ভরপুর থানা পুলিশের অভিযানে মাদক কারবারি গ্রেফতার। বুনিয়াদি প্রশিক্ষণার্থীদের জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে পরিদর্শন নওগাঁ জেলা প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক কমিটি গঠন তাহিরপুরে ভারতীয় ইয়াবাসহ যুবক আটক

ঘুষ না দেয়ায় মনগড়া প্রতিবেদন: পুন তদন্তের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

Muntu Rahman / ৫০ Time View
Update : শুক্রবার, ৭ জুন, ২০২৪

স্টাফ রিপোর্টার::

মামলার এডভোকেট কমিশনার ঘুষ না পেয়ে ভূমি কেন্দ্রীক আদালতে মনগড়া প্রতিবেদন দাখিল করায় পুনতদন্ত চেয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগী পরিবার। শুক্রবার ৭ জুন সুনামগঞ্জের মল্লিকপুরে হাওর মিডিয়া গ্রুপের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। লিখিত বক্তব্যে বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের শাহপুর গ্রামের সানজব আলী এই অভিযোগ করেন। লিখিত অভিযোগে তিনি বলেন, আদালতে তিনি ২০২৩ সনে অগ্রক্রয় মামলা করেন। মামলার প্রেক্ষিতে আদালত এডভোকেট আফিজ মিয়াকে কমিশনার নিয়োগ করেন। আদালত তাকে সরেজমিন সত্য প্রতিবেদন জমাদানের দায়িত্ব দেয়। তিনি গত ৫ ফেব্রুয়ারি স্বত্ত মোকদ্দমা নং ৬০/২০২৩ মামলার নালিশা ভূমি প্রত্যক্ষ করতে সরেজমিন যান। গিয়ে বাদীর পক্ষে বাস্তব চিত্র প্রত্যক্ষ করেন। কিন্তু আদালতে তিনি তার পক্ষে প্রতিবেদন দিতে ২০ হাজার টাকা ঘুষ দাবি করেন। কিন্তু বাদী সাঞ্জব আলী বাস্তবতা তার পক্ষে থাকার পরও প্রতিবেদনের জন্য ২০ হাজার টাকা ঘুষ দিতে অপারগতা প্রকাশ করেন। তবে ঘুষ দাবির কথোপকতনের অডিও রেকর্ড তিনি মোবাইলে রেকর্ড করে রাখেন বলে জানান।
সানজব আলী আরো জানান, ঘুষ না পেয়ে এডভোকেট কমিশনার গত ৫ মে আদালতে মনগড়া প্রতিবেদন দাখিল করেন। যা সম্পূর্ণ অসত্য ও নালিশা ভূমির বাস্তবতা পরিপন্থী।
সংবাদ সম্মেলনে সানজব আলী আরো বলেন, মামলা দায়েরের পর শুনানিতে বিবাদী পক্ষের ফরশাদ মিয়া আদালতে জবানবন্দী দেন নালিশা ভূমিতে দুই লক্ষ টাকার মাটি ভরাট সহ ২০/২৫ টি বিভিন্ন জাতের গাছ রোপন করেছেন। আদালত তার জবানবন্দির আলোকে বিষয়টি তদন্ত করার জন্য কমিশনার হিসেবে এডভোকেট আফিজ মিয়া’কে নিয়োগ করা হয়। আফিজ মিয়া সরেজমিনে গিয়ে তদন্তে গাছ এবং ভাটি ভরাট করা হয়নি এমন সত্যতা পান।
তারপর তিনি মুঠোফোনে ২০ হাজার টাকা ঘুষ দাবি করেন তার পক্ষে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য। ঘুষ না পেয়েই অসত্য প্রতিবেদন দাখিল করায় পুনর্বার নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানান সানজব আলী।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

Devoloped By WOOHOSTBD